শীতে যেসব আমলে বেশি সওয়াব

শীতে যেসব আমলে বেশি সওয়াব

দুয়ারে কড়া নাড়ছে শীত। আবার কিছু এলাকার প্রকৃতিতে এসে পড়েছে শীতের আমেজ। শীতকাল অনেকের জন্য আরামদায়ক প্রিয় ঋতু। আল্লাহর প্রিয় বান্দাদেরও প্রিয় মওসুম। কুয়াশার মিহি চাদরে ঢাকা শীতে ইবাদত-বন্দেগি তুলনামূলকভাবে বেশি করা যায়। আল্লাহর নৈকট্য লাভেও অধিক মগ্ন ও রত থাকা যায়। শীতকাল মুমিনের বসন্তকাল সাহাবি আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘শীতকাল মুমিনের বসন্তকাল।’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১১৬৫৬) অন্য এক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘শীতের রাত দীর্ঘ হওয়ায় মুমিন রাত্রিকালীন নফল নামাজ আদায় করতে পারে এবং দিন ছোট হওয়ায় রোজা রাখতে পারে।’ (বায়হাকি,…

বিস্তারিত

করোনাকালে ১ কোটির বেশি মুসল্লির ওমরাহ পালন

করোনাকালে ১ কোটির বেশি মুসল্লির ওমরাহ পালন

বৈশ্বিক মহামারি করোনার কারণে দীর্ঘদিন বিদেশিদের ওমরাহ পালনের অনুমতি বন্ধ রেখেছিল সৌদি আরব। এমনকি হজের সময়ও বাইরে থেকে কেউ গিয়ে হজ আদায়ের অনুমতি ছিল না। ফলে এই বছর ও বিগত বছর করোনা মহামারির কারণে সীমিত পরিসরে পবিত্র হজ আয়োজন করছে সৌদি আরব। তবে সফলভাবে হজ আয়োজন করতে পেরে সারাবিশ্বের মুসলিমদের জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে ওমরাহ পালনের সুবিধা উন্মুক্ত করছে দেশটি। এরপর সীমিত সংখ্যক অংশগ্রহণকারীর মাধ্যমে ওমরাহ পালন শুরু হয়। ধীরে ধীরে অংশগ্রহণের সংখ্যা বাড়ানোও হয়। ফলে করোনাকালীন এই সময়কালে এক কোটির বেশি মুসল্লি ওমরাহ পালন করেছেন। সৌদির হজ ও ওমরাহ বিষয়ক…

বিস্তারিত

কাউকে ক্ষমা করে দিলে যে সওয়াব পাবেন

কাউকে ক্ষমা করে দিলে যে সওয়াব পাবেন

কেউ ভুল-ত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। ভুল-ত্রুটি ও ভালো-মন্দের মিশেলেই মানুষের জীবন। তাই মানুষের ভুলের প্রতি ক্ষমাপরায়ণ হওয়া ভদ্রলোকের কাম্য। ইসলাম এই বিষয়ে অত্যন্ত বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। ক্ষমা করে দিলে কী সওয়াব ও দুনিয়া-আখেরাতে কী উপকার লাভ হবে তা বর্ণনা করেছে। কারও ভুল হয়ে গেলে, তার ওপর চড়াও হওয়া বেশ নিন্দনীয়। উগ্র-কাতর হয়ে তাকে কষ্ট  দিলে গুনাহ হবে। এমনকি কখনো কখনো শাস্তিও পেতে হতে পারে। উপরন্তু এসব মানুষের ব্যক্তিত্ব খর্ব করে। আমলনামা থেকে সওয়াব ও নেকি মুছে দেয়। ক্ষমাকারীদের আল্লাহ ভালোবাসেন ক্ষমাশীল মানুষ সর্বোত্তম ব্যবহারকারী ও ধৈর্যশীল। যিনি উদারপ্রকৃতির, তিনিই ক্ষমাশীল। ক্ষমা…

বিস্তারিত

হজ না করেও হজের সওয়াব

ইসলামের পঞ্চম রকন হলো হজ। হজ সবার ওপর মহান আল্লাহ তায়ালা ফরজ করেননি, যাদের হজে যাওয়ার অর্থ রয়েছে, শুধু তাদের ওপরই হজ ফরজ করা হয়েছে। তাদের ভাগ্যে জুটে যায় পবিত্র হজ। ছুটে যান স্বপ্নের মক্কা আর মদিনায়। তবে যাদের হজ্জে অথবা ওমরায় যাওয়ার সামর্থ্য ও সক্ষমত নেই, তাদের জন্যও দয়াবান আল্লাহ এমন কিছু পথ বের করে দিয়েছেন, যেগুলো দ্বারা দুর্বল বান্দারা মকবুল হজ্জের অথবা ওমরাহর সওয়াব পেয়ে যেতে পারে। হযরত মুহাম্মাদ সা. আমাদের সেসব আমল বাতলিয়ে দিয়েছেন বিভিন্ন হাদিসে। ১. জামাতের সহিত নামাজ আদায় আবু উমামা রা. বর্ণনা করেন, নবীজি…

বিস্তারিত