Tag: যেসব কারণে অজু করলে সওয়াব লাভ হয়

নামাজ আদায়ের জন্য অজু করতে হয়। অজু না থাকলে নামাজ হয় না। তাই নামাজের জন্য অজু আবশ্যক। অজুর মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জন করা হয়। আল্লাহর সন্তুষ্টিও লাভ হয়। অজু ভাঙার কিছু কারণ রয়েছে। আবার এমন কিছু কারণ আছে, যেগুলো দেখতে মনে হয় যে— অজু ভাঙার কারণ। কিন্তু এগুলোর মাধ্যমে অজু ভঙ্গ হয় না। মোদ্দাকথা, নিম্নল্লিখিত বিষয়গুলোতে অজু ভেঙে যায়, এমন বিষয়ের সাদৃশ্য। কিন্তু তা দ্বারা অজু নষ্ট হয় না। ♦ যদি বমি হয়, কিন্তু তা মুখ ভরে না হয়। (আল আসার লি আবি ইউসুফ : ৩৪) ♦ নিজের লজ্জা স্থান স্পর্শ…

বিস্তারিত

মানুষ নানা পেশায় কাজ করে। কেউ দেশে আর কেউ বিদেশে। কেউ কল-কারখানায়, আর কেউ অফিস-আদালতে। কিংবা আরও যত পেশার যত কর্মসংস্থান আছে- সেখানে। কিন্তু কথা হলো- কাজ করতে গিয়ে কিংবা অন্য কোনো কারণে অজুর অঙ্গে যদি রং বা আঠা জাতীয় কিছু লেগে যায় এবং এরপর কেউ অজু করে, তাতে কি অজু হবে? আরেকজন ভাই আমাদের কাছে প্রশ্ন পাঠিয়ে জানিয়েছেন- আমি প্রবাসে রঙের কাজ করি। প্রতিদিন আমাকে রং গুলাতে হয় এবং কাজ করার সময় হাতে-পায়ে ও শরীরের অনেক জায়গায় রং লেগে যায়। বিশেষ করে নখের ভেতরে সব সময়ই রং লেগে থাকে।…

বিস্তারিত

অনেকে জানেন না যে, অজু ছাড়া পবিত্র কোরআন স্পর্শ করা যায় কিনা? কিংবা অপবিত্র অবস্থায় কোরআন শরিফ স্পর্শ করতে শরিয়তের নিষেধ আছে কিনা— এমন প্রশ্ন করে থাকেন অনেকে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, পবিত্র কোরআনুল কারিম মহান আল্লাহর বাণী। আল্লাহর কোরআন সর্বাধিক পবিত্র ও সর্বোচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন। তাই কোরআনের পবিত্রতা ও মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখার জন্য দৈহিক পবিত্রতার শর্তারোপ করা হয়েছে। যেন কোরআন স্পর্শ করার ও তা পাঠ করার ক্ষেত্রে কোনো অসম্মান প্রকাশ না পায়। বিখ্যাত চার মাজহাবের ইমামদের ফতওয়া এটাই। নবীজি (সা.)-এর সাহাবিগণও এ ফতোয়া দিয়েছেন। ইমাম নববি ও ইমাম তাইমিয়া…

বিস্তারিত

কেউ ভুল-ত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। ভুল-ত্রুটি ও ভালো-মন্দের মিশেলেই মানুষের জীবন। তাই মানুষের ভুলের প্রতি ক্ষমাপরায়ণ হওয়া ভদ্রলোকের কাম্য। ইসলাম এই বিষয়ে অত্যন্ত বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। ক্ষমা করে দিলে কী সওয়াব ও দুনিয়া-আখেরাতে কী উপকার লাভ হবে তা বর্ণনা করেছে। কারও ভুল হয়ে গেলে, তার ওপর চড়াও হওয়া বেশ নিন্দনীয়। উগ্র-কাতর হয়ে তাকে কষ্ট  দিলে গুনাহ হবে। এমনকি কখনো কখনো শাস্তিও পেতে হতে পারে। উপরন্তু এসব মানুষের ব্যক্তিত্ব খর্ব করে। আমলনামা থেকে সওয়াব ও নেকি মুছে দেয়। ক্ষমাকারীদের আল্লাহ ভালোবাসেন ক্ষমাশীল মানুষ সর্বোত্তম ব্যবহারকারী ও ধৈর্যশীল। যিনি উদারপ্রকৃতির, তিনিই ক্ষমাশীল। ক্ষমা…

বিস্তারিত

পবিত্রতা অর্জনের জন্য অজু করা হয়। অজুর মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টিও লাভ হয়। এছাড়াও নামাজ আদায়ের জন্য অবশ্যই অজু করতে হয়। অজু না থাকলে নামাজ হয় না। আবার কিছু সময় অজু করা ফরজ, আবার কিছু সময় ওয়াজিব। কখন ফরজ ও ওয়াজিব, সেগুলো আমরা আগে উল্লেখ করেছি। আজকে উল্লেখ করা হবে- যেসব সময় অজু করা মুস্তাহাব। আর এই সময়ে ও এই কারণে অজু করলে আল্লাহ তাআলা সওয়াব দান করেন। ♦ পবিত্রতার সঙ্গে ঘুমানোর জন্য। (বুখারি, হাদিস : ২৩৯) ♦ ঘুম থেকে জাগ্রত হলে। তখন শুধু মুস্তাহাবই নয়, বরং সুন্নাত (সুনানে কুবরা লিল…

বিস্তারিত