পবিত্র রমজান মাসের ফজিলত ও ইবাদত

পবিত্র রমজান মাসের ফজিলত ও ইবাদত

পবিত্র রমজান মাসের আগমনে মুসলিমগণ আনন্দ প্রকাশ করে থাকেন। আনন্দ প্রকাশ করাই স্বাভাবিক স্বতঃস্ফূর্ততা। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন : বল, এটা আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়ায়। সুতরাং এতে তারা আনন্দিত হোক। তারা যা সঞ্চয় করে এটা তার চেয়ে উত্তম। [সূরা ইউনুস : ৫৮] পার্থিব কোন সম্পদের সাথে আল্লাহর এ অনুগ্রহের তুলনা চলে না, তা হবে এক ধরনের অবাস্তব কল্পনা। যখন রমজানের আগমন হত তখন রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অতিশয় আনন্দিত হতেন, তার সাহাবাদের বলতেন : তোমাদের দ্বারে বরকতময় মাস রমজান এসেছে।  এরপর তিনি এ মাসের কিছু ফজিলত…

বিস্তারিত

রমজানে সালাহদের জন্য অভ্যাসটাই বদলে ফেলেছে লিভারপুল

রমজানে সালাহদের জন্য অভ্যাসটাই বদলে ফেলেছে লিভারপুল

রমজান মাস মুসলমানদের প্রাত্যাহিক জীবনে বড় এক পরিবর্তনই নিয়ে আসে। কর্মীদের রোজা রাখতে যেন সমস্যা না হয়, সেজন্যে অনেক প্রতিষ্ঠানই নিজেদের রুটিনে পরিবর্তন আনে। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের দল লিভারপুলও এবার হেঁটেছে সেই পথে। ক্লপের লিভারপুলের দুই প্রাণভোমরা মোহামেদ সালাহ আর সাদিও মানে ইসলাম ধর্মাবলম্বী। এছাড়াও নাবি কেইটা, ইব্রাহিমা কোনাতেরাও ইসলাম ধর্ম পালন করেন ভালোভাবেই। লিভারপুল তাদের অনুশীলন সেশনটা আয়োজন করত বিকেলে। তবে রমজানে কঠোর অনুশীলনটা কঠিন হয়ে পড়ে বেশ, রমজানের বিকেলে তো তা পৌঁছে যায় অসহনীয় পর্যায়েই। সে কারণে সালাহরা সবাই মিলে অধিনায়ক জর্ডান হেন্ডারসনকে বুঝিয়ে বলেন বিষয়টা। পরে লিভারপুল…

বিস্তারিত

রমজানে যেসব আমল বেশি করবেন

রমজানে যেসব আমল বেশি করবেন

পবিত্র রমজান ঈমান, আমল ও তাকওয়া অর্জনের মাস। রমজানে তাকওয়া অর্জন সবার অন্যতম লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। রমজানের আমলগুলো সওয়াব অনেক বেশি। একটি আমলের জন্য ৭০ বা তার চেয়েও বেশি নেকি পাওয়া যায়। হাদিসে এই ব্যাপারে আলোচনা রয়েছে। অতএব, প্রত্যেক রোজাদারের উচিত বিভিন্ন আমলের মধ্য দিয়ে রমজান কাটানো। সহজে পালনী কিছু আমল সহজে পালনী কিছু আমল বা রমজান মাসে সহজে পালনী কিছু আমল হলো- এক. সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে ক্রটিমুক্তভাবে রোজা পালন করা। দুই. সময়মেতা নামাজ আদায় করা। তিন. সহিহশুদ্ধভাবে কোরআন শেখা, তেলাওয়াত করা, মুখস্থ করার চেষ্টা করা, অপরকে কোরআন পড়া শেখানো এবং কোরআন বোঝা ও আমল করা। চার. সময়ের…

বিস্তারিত

নারীরা রমজানের ভাংতি রোজা যেভাবে কাজা করবেন

নারীরা রমজানের ভাংতি রোজা যেভাবে কাজা করবেন

ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় মহিলাদের মাসিক ঋতুচক্রকে হায়েজ বলে, আর প্রসবপরবর্তী স্রাবকে নেফাস বলে। হায়েজ ও নেফাসগ্রস্ত নারীদের জন্য নামাজ আদায় ও রমজানের রোজা রাখা জায়েজ নেই। এমতাবস্থায় যদি কেউ রোজা রাখেন কিংবা নামাজ আদায় করেন, তা হলে তারা শরিয়তের বিরুদ্ধাচরণ করবে। ইসলামি বিশেষজ্ঞগণ সবাই ঐকমত্যের ভিত্তিতে বলেছেন, ঋতুবতী নারীর রমজানের ভাংতি রোজাগুলো অন্য যে কোনো মাসে কাজা করে দিতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে কোনো কাফফারা আদায় করতে হবে না। নারীদের রমজানের ভাংতি রোজাগুলো রমজানের পর যে কোনো মাসে নিকটতম সময়ে কাজা করে দিতে হবে। তবে রমজানের পর পরই কাজা আদায়…

বিস্তারিত