ইসলাম ধর্মে চন্দ্রমাসের মধ্যে শাবান মাস হলো বিশেষ ফজিলত পূর্ণ। এ মাসে রয়েছে লাইলাতুল বরাতের মতো অত্যন্ত বরকতময় রজনী। যাকে বলা হয় মাহে রমজানের আগমনী বার্তা। শাবান মাস মূলত পবিত্র মাহে রমজানের প্রস্তুতির মাস। প্রতিবারের মতো শাবান মাস মুসলমানদের কাছে রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মহিমান্বিত রমজান মাসের সওগাত নিয়ে আসে। রাসূলুল্লাহ (সা.) শাবান মাসে অন্যান্য মাসের তুলনায় বেশি বেশি নফল রোজা, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও নামাজ আদায় করে মাহে রমজানের পূর্বপ্রস্তুতি গ্রহণ করেছেন। উম্মুল মুমিনীন হজরত আয়েশা (রা.) বলেছেন, ‘নবী করিম (সা.) কখনো নফল রোজা রাখতে শুরু করলে আমরা বলাবলি…
বিস্তারিতTag: পবিত্র শাবান মাসের ফজিলত ও ইবাদত! হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী
লোক দেখানো ইবাদত করার পরিণতি।
মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য আল্লাহর ইবাদত করা। তবে ইবাদত বা আমল কাউকে দেখানোর জন্য হলে তা আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। লোক দেখানো ইবাদতে মানুষের জন্য রয়েছে দুর্ভোঘ শাস্তি ও ভয়াবহ পরিণতি। লোক দেখানো ইবাদত মানুষকে শিরকের অপরাধের দিকে ধাবিত করে। কেননা লোক দেখানো ইবাদতকারী ছোট শিরকের অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হয়। এক সময় একাধিক ছোট শিরক বড় শিরকে পরিণত হয়। রিয়াকারী বা লোক দেখানো ইবাদতকারীর সব আমল বরবাদ হয়ে যায়। তাই আল্লাহ তাআলার কাছে আমল কবুল হওয়ার জন্য তা হতে হবে লৌকিকতামুক্ত এবং কুরআন-সুন্নাহ নির্দেশিত। আল্লাহ তাআলা লোক দেখানো ইবাদতকারীদের সম্পর্কে…
বিস্তারিতদস্তরখানে খাবার খাওয়ার ফজিলত
খাবার খাওয়ার অনেক সুন্নত রয়েছে। সেগুলো অন্যতম একটি হলো- দস্তরখান বিছিয়ে খাবার খাওয়া। আল্লাহর নবী কারিম (সা.) দস্তরখানা ছাড়া খাবার গ্রহণ করতেন না। তিনি মৃত্যু পর্যন্ত খাবারের সময় দস্তরখান ব্যবহার করেছেন। উম্মতকে দস্তরখান ব্যবহারের প্রতি উৎসাহিত করেছেন। সাধারণত দস্তরখান বলা হয়, যার ওপর খাবারের পাত্র রেখে পানাহার করা হয়। সাহাবায়ে কেরাম দস্তরখান বিছিয়ে খাবার খেতেন। দস্তরখান বিছিয়ে খাবার খেলে, খাবার নষ্ট হওয়ার ভয় থাকে না। দস্তরখানে খাবার রেখে খেলে মার্জিতভাব প্রকাশ পায়। বিনয় ও সভ্য-জীবনের অনুশীলনও হয়। এটা সরল ও নিরহংকার মানুষের স্বভাব। এছাড়াও দস্তরখানে খাবার রাখলে— যেহেতু একটু নিচু…
বিস্তারিতপবিত্র শাবান মাসের ফজিলত ও ইবাদত! হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী
পবিত্র শাবান মাসের ফজিলত ও ইবাদত! হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী। ইসলাম ধর্মে চন্দ্রমাসের মধ্যে শাবান মাস হলো বিশেষ ফজিলত পূর্ণ। এ মাসে রয়েছে লাইলাতুল বরাতের মতো অত্যন্ত বরকতময় রজনী। যাকে বলা হয় মাহে রমজানের আগমনী বার্তা। শাবান মাস মূলত পবিত্র মাহে রমজানের প্রস্তুতির মাস। প্রতিবারের মতো শাবান মাস মুসলমানদের কাছে রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মহিমান্বিত রমজান মাসের সওগাত নিয়ে আসে। রাসূলুল্লাহ (সা.) শাবান মাসে অন্যান্য মাসের তুলনায় বেশি বেশি নফল রোজা, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও নামাজ আদায় করে মাহে রমজানের পূর্বপ্রস্তুতি গ্রহণ করেছেন।উম্মুল মুমিনীন হজরত আয়েশা (রা.) বলেছেন, ‘নবী করিম…
বিস্তারিত