দস্তরখানে খাবার খাওয়ার ফজিলত

দস্তরখানে খাবার খাওয়ার ফজিলত

খাবার খাওয়ার অনেক সুন্নত রয়েছে। সেগুলো অন্যতম একটি হলো- দস্তরখান বিছিয়ে খাবার খাওয়া। আল্লাহর নবী কারিম (সা.) দস্তরখানা ছাড়া খাবার গ্রহণ করতেন না। তিনি মৃত্যু পর্যন্ত খাবারের সময় দস্তরখান ব্যবহার করেছেন। উম্মতকে দস্তরখান ব্যবহারের প্রতি উৎসাহিত করেছেন। সাধারণত দস্তরখান বলা হয়, যার ওপর খাবারের পাত্র রেখে পানাহার করা হয়। সাহাবায়ে কেরাম দস্তরখান বিছিয়ে খাবার খেতেন। দস্তরখান বিছিয়ে খাবার খেলে, খাবার নষ্ট হওয়ার ভয় থাকে না। দস্তরখানে খাবার রেখে খেলে মার্জিতভাব প্রকাশ পায়। বিনয় ও সভ্য-জীবনের অনুশীলনও হয়। এটা সরল ও নিরহংকার মানুষের স্বভাব। এছাড়াও দস্তরখানে খাবার রাখলে— যেহেতু একটু নিচু…

বিস্তারিত

যে আমলে ১ বছর নফল রোজা ও নামাজের সওয়াব

যে আমলে ১ বছর নফল রোজা ও নামাজের সওয়াব

জুমার দিন সপ্তাহের সেরা দিন। এই দিন জোহরের নামাজ আদায় করা হয় না। বরং এর বদলে জুমার নামাজ পড়া হয়। জুমার দিনের গুরুত্ব শরিয়তে অনেক বেশি। এই দিনের বিভন্ন আমল রয়েছে, যেগুলো করলে আল্লাহ তাআলা বিপুল সওয়াব দান করেন। জুমুার দিনের গুরুত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব সম্পর্কে আবু হুরায়রা (রা.) থেতে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন সর্বোত্তম। এই দিনে আদম আলাইহিস সালামকে সৃষ্টি করা হয়েছে, এই দিনে তাকে বেহেশতে প্রবেশ করা হয়েছে এবং এই দিনে তাকে বেহেশত থেকে বের করে (পৃথিবীতে পাঠিয়ে) দেওয়া হয়েছে এবং জুমার দিনই কেয়ামতত…

বিস্তারিত

খারাপ স্বপ্ন দেখলে যে আমল করবেন

খারাপ স্বপ্ন দেখলে যে আমল করবেন

জীবনের প্রতিটি বিষয়ে ইসলামের নির্দেশনা রয়েছে। সে সুবাদে স্বপ্ন সম্পর্কেও রয়েছে ইসলামের বক্তব্য। রয়েছে চমৎকার ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ। এ বক্তব্য ও ব্যাখ্যা কোনো দার্শনিক কিংবা বিজ্ঞানীর বক্তব্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া জরুরি নয়। আবার কখনো মিলে গেলে কোনো অসুবিধা নেই। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, স্বপ্ন দেখা একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। ঘুমের ঘোরে প্রতিটি মানুষ স্বপ্ন দেখে। মানুষের ভাবনা ও মননে যেমন বৈচিত্র্য রয়েছে, তেমনি মানুষের দেখা স্বপ্নেও রয়েছে ভিন্নতা। মানুষ ভালো স্বপ্ন দেখে যেমন সুখানুভব করে, তেমনি ভয়ংকর বা দুঃস্বপ্ন দেখে নিদারুণ বিমর্ষও হয়। স্বপ্ন নিয়ে মিথ্যা বড়-ই খারাপ কাজ সুন্দর…

বিস্তারিত

যে আমল করলে সহজে জান্নাতে যাওয়া যায়

যে আমল করলে সহজে জান্নাতে যাওয়া যায়

জান্নাত অনন্ত সুখের আধার। শান্তি-সুনিবিড় আনন্দ-পল্লী। প্রতিটি মুমিনের শেষ ঠিকানা। মহান আল্লাহ তাআলা নিজেই সবাইকে জান্নাতের পথে ডেকেছেন। জান্নাতে যাওয়ার সব রকম পথ অত্যন্ত সহজ করে দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনুল কারিমে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আল্লাহ শান্তির ঘরের দিকে ডাকছেন।’ (সুরা ইউনুস, আয়াত : ২৫) জান্নাত লাভের সহজ ও ছোট ছোট অনেক আমল রয়েছে। এখানে কেবল দশটি উল্লেখ করা হলো- এক. সালামের প্রচার-প্রসার রাসুল (সা.) বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত কোনো ব্যক্তি ইমান আনবে না, ততক্ষণ পর্যন্ত সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। আর যতক্ষণ কোনো মুসলমান পরস্পর একে অন্যকে ভালোবাসবে না, ততক্ষণ তারা পূর্ণ…

বিস্তারিত

জেনে নিন লাইলাতুল কদরের আমল ও ফজিলত

জেনে নিন লাইলাতুল কদরের আমল ও ফজিলত

মাহে রমজানের ২৬তম রোজা আজ। দেখতে দেখতে বিদায় নিচ্ছে মাহে রমজান। আর মাত্র কদিন পরেই ঈদুল ফিতর। ২৬তম রোজার দিবাগত (আগের) রাত থেকেই শুরু শবে কদর। ২৭ রমজান সূর্য উদয় পর্যন্ত এর বৈশিষ্ট্য বহাল থাকবে।শবে কদর তথা মহিমান্বিত এ রাতের ফজিলত ও গুরুত্ব মুসলিম মিল্লাতের কাছে অপরিসীম। এ রাতের পৃথক ফজিলত বর্ণনা করতে গিয়ে পবিত্র কোরআনে একটি সূরা অবতীর্ণ হয়েছে। তাতে আল্লাহ পাক ঘোষণা দেন- ‘লাইলাতুল কদরে খায়রুম মিন আলফে শাহর। অর্থাৎ এই রাত অন্য হাজার মাসের চেয়ে উত্তম।’ আর আল্লাহ পাক সেই রাতে মানুষের জীবন বিধান হিসেবে সর্বপ্রথম কোরআন…

বিস্তারিত