ভূঞাপুরে মাস্ক পরার প্রবণতা কম

ভূঞাপুরে মাস্ক পরার প্রবণতা কম

মোঃ আল-আমিন শেখ টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি:- করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে ঘরের বাইরে মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। অফিস-আদালত, বাজার-ঘাট ও গণপরিবহনে মাস্ক না পরলে আছে জেল-জরিমানার বিধান। কিন্তু সব জায়গায় মাস্ক ব্যবহারে অনীহা আছে বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে। দেশের অনেক এলাকার মতো একই অবস্থা টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরেও। সম্প্রতি ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ড, বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্বপাড় রেল স্টেশন, পাথাইলকান্দি বাজার, ভূঞাপুর বাসস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে ফুটপাতের হকার ও দোকানগুলোতে অগণিত লোকের সমাগম। অথচ তাদের বেশিরভাগেরই মুখে মাস্ক নেই। পথচারী, ক্রেতা-বিক্রেতা সবারই একই অবস্থা। মহাসড়কের বিভিন্ন খাবার হোটেলে বিক্রেতারা মাস্ক পরে বসে থাকলেও…

বিস্তারিত

মধুপুরে মাস্ক না পড়ায় ১৫ জনকে ১০৯০০ টাকা জরিমানা

মধুপুরে মাস্ক না পড়ায় ১৫ জনকে ১০৯০০ টাকা জরিমানা

মোঃ আল-আমিন শেখ টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি:- কোভিড-১৯ এর ভয়াবহ পরিস্থিতিতে টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর উপজেলায় মাস্কবিহীন রাস্তায় বের হওয়ায় ও অযথা ঘুরে বেড়ানোয় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৫ শে নভেম্বর) মধুপুর বাসস্ট্যান্ড ও আনারস চত্ত্বর এলাকায় সরকারি আদেশ অমান্য করে মাস্ক পরিধান ব্যতীত বাইরে বের হওয়ায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। আর এসময় ১৫ জনকে মোট ১০৯০০ টাকা জরিমানা করা হয়। মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছেন মধুপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফা জহুরা এবং মধুপুরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) এম এ করিম। মধুপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফা জহুরা বলেন, “কোভিড-১৯ এর…

বিস্তারিত

মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে মোবাইল ক‌োর্ট: ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে মোবাইল ক‌োর্ট: ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

মামুনুর রশীদ, মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি | মৌলভীবাজাররে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের সেকেন্ড ওয়েভ প্রতিরোধে মাস্ক পরিধান ও অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে মোবাইল কোর্ট অভিযান অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) মৌলভীবাজার জেলা শহরে এবং সকল উপজেলায় একযোগে এ মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়। জেলা শহর ও সকল উপজেলায় একযোগে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটগণ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটগণ এবং জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটগণ। উল্লেখ্য যে, দুপুর ২ঘটিকা পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মাস্ক পরিধান না করার অপরাধে মৌলভীবাজার জেলা শহরে…

বিস্তারিত

টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মাস্কথাকলেও ব্যবহারনেই, অসচেতনফুটপাতের হকাররাও

টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মাস্কথাকলেও ব্যবহারনেই, অসচেতনফুটপাতের হকাররাও

সৈয়দ মিঠুন ঘাটাইল(টাঙ্গাইল)প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মাস্ক থাকলেও ব্যবহার নেই, অসচেতন ফুটপাতের হকাররাও করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিস্তার ঠেকাতে হকার, রিকশা ও ভ্যানচালকসহ সকল পথচারীর মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। কিন্তু একই সঙ্গে সকল , হোটেল, শপিংমল ও বাজারে আগতদেরও আবশ্যিকভাবে মাস্ক ব্যবহারের কঠোর নির্দেশা থাকলেও মাস্ক ব্যবহারে অনীহা দেখা যাচ্ছে ঘাটাইলে। ফলে করোনাভাইরাসের সংক্রমের আশঙ্কা করছে সচেতন সচেতন মহল। অপরদিকে, স্বাস্থ্যবিধি ও মাস্ক ব্যবহার সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। এতে সংশ্লিষ্ট অফিস কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। কিন্তু স্বাস্থ্যবিধি ও মাস্ক ব্যবহারের বিষয়ে উদাসীনতার চিত্র দেখা যায় ভিন্ন। ঘাটাইল বাসস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ফুটপাতের হকার ও দোকানগুলোতে অগনিত লোকের সমাগম অনেক টাই বেসি। একজন আরেকজনকে ঘেঁষেই হেঁটে যাচ্ছে পথের ওপর দিয়ে। তাদের মাস্ক থাকলে তা পকেটে রাখেন আবার মুখে মাস্ক থাকলেও তা নিচে নামানো এবং এই অবস্থাতেই হকাররা খাবার সামগ্রী বেঁচা কেনা করে যাচ্ছেন। এতে স্বাস্থ্যবিধির বিন্দু মাত্র তোয়াক্কা করতে দেখা যায়নি। শুধু হকাররা নয়, মাস্ক ব্যবহারে অনীহা সর্বস্তরেও এমন চিত্র দেখা যায়। এছাড়া বিভিন্ন খাবার হোটেল, দোকানগুলোতে বিক্রেতারা মাস্ক পড়ে বসে থাকলেও অনেক দোকানেই নেই হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা। যে যেভাবে পারছেন ক্রেতা ডাকছেন আর পণ্য বিক্রি করছেন। ফুটপাথের হকারদের অবস্থা আরও করুণ। সেখানে সামাজিক দূরত্ব নেই এবং কোনও হকারের মুখে মাস্ক পর্যন্ত নেই। ঘাটাইল উপজেলার স্বাস্থ ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সাইফুর রহমান খান জানান, এই ব্যাপারে আমরা মাসিক আলোচনা করেছি উপজেলা প্রশাসন স্বাস্থ্য বিভাগ সবাই মিলে প্রচারণা কাজটা চালাবে তবে প্রথম দিকে স্বেচ্ছাসেবীরা অনেক সহযোগিতা করেছে তাদেরকে নতুন করে যদি আবার মাঠে আনা যায় তাহলে প্রচারণাটা আরো বাড়বে এই বিষয়ে ঘাটাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার অঞ্জন কুমার সরকার বলেন বিনামূল্যে মাক্স বিতরণ করা হচ্ছে এবং ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে কেউ যদি মাক্স ব্যবহার না করে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে 

বিস্তারিত

সান্তাহারে মাস্ক না পরায় ৮ জনের জরিমানা

সান্তাহারে মাস্ক না পরায় ৮ জনের জরিমানা

আহসান হাবিব শিমুল(আদমদীঘি প্রতিনিধি) বগুড়ার সান্তাহার পৌর শহরে মাস্ক না পরায় ৮ জনের ১ হাজার ৪ শত টাকা জরিমানা আদায় করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বৃহস্পতিবার বিকেল ৫ টায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন আদমদীঘি উপজেলার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহবুবা হক। এ সময় পথচারীদের মধ্যে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফ্রি মাস্ক বিতরণ করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান সরকার ঘরের বাইরে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করলেও নানা অজুহাতে অনেকে মাস্ক ব্যবহার করছেন না। তাই ঘরের বাইরে সবার মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। অভিযানের সময়…

বিস্তারিত

মাস্ক না পরে বের হলেই ছয় মাসের কারাদণ্ড বা লাখ টাকা জরিমানা

  করোনাভাইরাস (কোভিড–১৯) সংক্রমণের মধ্যে বাড়ির বাইরে চলাচলরত অবস্থায় ব্যক্তিকে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মনে চলতে হবে। কোনো ব্যক্তি এই আইন অমান্য করলে তার বিরুদ্ধে সংক্রমণ আইন–২০১৮ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। শনিবার (৩০ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক ঘোষণায় এ কথা বলা হয়েছে। এতে সই করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা। নতুন এই ঘোষণার কারণে মাস্ক না পরে বা অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি না মেনে বাইরে চলাচল করলে ব্যক্তিকে সর্বোচ্চ ছয় মাসের কারাদণ্ড বা এক লাখ টাকা জরিমানা করা যাবে। অবশ্য ঘোষণায় এই আইন জেলা প্রশাসক ও যথাযথ কর্তৃপক্ষকে…

বিস্তারিত

করোনাভাইরাসের ঝুঁকি বাড়ায় ‘মাস্ক’, মার্কিন বিশেষজ্ঞের দাবি

নভেল করোনাভাইরাস ইতিমধ্যে বিশ্বের ১০৩ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে ।চীনের উহান শহরে উৎপত্তি হওয়া এ ভাইরাস বিস্তার লাভ করেছে সুদূর লাতিন আমেরিকাতেও। সেই তালিকায় যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের নাম। নতুন এই ভাইরাসের প্রকোপ থেকে বাঁচতে অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে খাদ্য সামগ্রী, মাস্ক এবং স্যানিটাইজার মজুদ করছেন। কিন্তু মার্কিন বিজ্ঞানীরা বলছেন, করোনাভাইরাস মোকাবেলায় মাস্কের দরকার নেই। বরং মাস্ক ব্যবহারের কারণে এই ভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে পারে। করোনায় প্রাণহাণির সংখ্যা গড়ে মাত্র ৩ দশমিক ৪ শতাংশ। যা প্রত্যেক বছরের মৌসুমী অন্যান্য ফ্লুবাহিত রোগের প্রাণহানির মতোই। অযথা আতঙ্কিত না হয়ে বরং একটু সচেতনতা অবলম্বন করলেই…

বিস্তারিত