বরিশালে মাস্ক না পরায় ভ্রম্যমান আদালত ৫৩ জনের জরিমানা আদায়

বরিশালে মাস্ক না পরায় ভ্রম্যমাল আদালত ৫৩ জনের জরিমানা আদায়

জামাল কাড়াল বরিশাল প্রতিনিধি। বরিশালে ভ্র্যম্যমান আদালত নগরীতে মাস্ক ব্যবহার না করায় ৫৩ জনকে অর্থদন্ড দিয়েছেন এ অভিযান পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শরীফ মো. হেলালউদ্দিন এবং নিরূপম মজুমদারের। এ অভিযান শুরু হয় ২৬ শে নবেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত।জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, শীতে করোনার দ্বিতীয় ওয়েভ (দ্বিতীয় দফা সংক্রামন) ঠেকাতে সরকার সবার মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করেছে। এই নিয়ম কার্যকরে আজ জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দুটি ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালিত হয়।শরীফ মো. হেলালউদ্দিনের ভ্রাম্যমান আদালত নগরীর সদর রোড ও হাসপাতাল রোড এবং নিরূপম মজুমদারের ভ্রাম্যমান আদালত নগরীর নথুল্লাবাদ কেন্দ্রিয়…

বিস্তারিত

ভূঞাপুরে মাস্ক পরার প্রবণতা কম

ভূঞাপুরে মাস্ক পরার প্রবণতা কম

মোঃ আল-আমিন শেখ টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি:- করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে ঘরের বাইরে মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। অফিস-আদালত, বাজার-ঘাট ও গণপরিবহনে মাস্ক না পরলে আছে জেল-জরিমানার বিধান। কিন্তু সব জায়গায় মাস্ক ব্যবহারে অনীহা আছে বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে। দেশের অনেক এলাকার মতো একই অবস্থা টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরেও। সম্প্রতি ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ড, বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্বপাড় রেল স্টেশন, পাথাইলকান্দি বাজার, ভূঞাপুর বাসস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে ফুটপাতের হকার ও দোকানগুলোতে অগণিত লোকের সমাগম। অথচ তাদের বেশিরভাগেরই মুখে মাস্ক নেই। পথচারী, ক্রেতা-বিক্রেতা সবারই একই অবস্থা। মহাসড়কের বিভিন্ন খাবার হোটেলে বিক্রেতারা মাস্ক পরে বসে থাকলেও…

বিস্তারিত

মধুপুরে মাস্ক না পড়ায় ১৫ জনকে ১০৯০০ টাকা জরিমানা

মধুপুরে মাস্ক না পড়ায় ১৫ জনকে ১০৯০০ টাকা জরিমানা

মোঃ আল-আমিন শেখ টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি:- কোভিড-১৯ এর ভয়াবহ পরিস্থিতিতে টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর উপজেলায় মাস্কবিহীন রাস্তায় বের হওয়ায় ও অযথা ঘুরে বেড়ানোয় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৫ শে নভেম্বর) মধুপুর বাসস্ট্যান্ড ও আনারস চত্ত্বর এলাকায় সরকারি আদেশ অমান্য করে মাস্ক পরিধান ব্যতীত বাইরে বের হওয়ায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। আর এসময় ১৫ জনকে মোট ১০৯০০ টাকা জরিমানা করা হয়। মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছেন মধুপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফা জহুরা এবং মধুপুরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) এম এ করিম। মধুপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফা জহুরা বলেন, “কোভিড-১৯ এর…

বিস্তারিত

টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে স্কুল ছাত্রী রোজার মাস্ক বিতরণ

টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে স্কুল ছাত্রী রোজার মাস্ক বিতরণ

মোঃ শাহ্ আলম মন্ডল, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃস্কুল চলাকালীন সময়ে নিজের টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে তা জমিয়ে রেখেছিলেন বিরামপুরের স্বনামধন্য প্রাইভেট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘সেনসরি রেসিডেন্সিয়াল স্কুল’ এর নবম শ্রেণীর ছাত্রী সৈয়দা হুমায়রা ইসলাম রোজা। তার ইচ্ছা জমানো টাকা দিয়ে সে সমাজ সেবামূলক কোন কাজ করবে। আর সে ইচ্ছা থেকেই জমানো টাকা দিয়ে মাস্ক কিনে চলমান করোনাকালীন সময়ে জনসাধারণের মাঝে ফ্রি মাস্ক বিতরণ করেছে স্কুল ছাত্রী রোজা।মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) দিনাজপুরের বিরামপুরে ফেসবুক গ্রুপ ভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবামূলক সংগঠন ‘বিরামপুর ব্লাড ব্যাংক’ এর আয়োজনে ফ্রি রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আর সেখানেই ব্লাড ব্যাংক এর…

বিস্তারিত

মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে মোবাইল ক‌োর্ট: ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে মোবাইল ক‌োর্ট: ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

মামুনুর রশীদ, মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি | মৌলভীবাজাররে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের সেকেন্ড ওয়েভ প্রতিরোধে মাস্ক পরিধান ও অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে মোবাইল কোর্ট অভিযান অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) মৌলভীবাজার জেলা শহরে এবং সকল উপজেলায় একযোগে এ মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়। জেলা শহর ও সকল উপজেলায় একযোগে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটগণ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটগণ এবং জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটগণ। উল্লেখ্য যে, দুপুর ২ঘটিকা পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মাস্ক পরিধান না করার অপরাধে মৌলভীবাজার জেলা শহরে…

বিস্তারিত

টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মাস্কথাকলেও ব্যবহারনেই, অসচেতনফুটপাতের হকাররাও

টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মাস্কথাকলেও ব্যবহারনেই, অসচেতনফুটপাতের হকাররাও

সৈয়দ মিঠুন ঘাটাইল(টাঙ্গাইল)প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মাস্ক থাকলেও ব্যবহার নেই, অসচেতন ফুটপাতের হকাররাও করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিস্তার ঠেকাতে হকার, রিকশা ও ভ্যানচালকসহ সকল পথচারীর মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। কিন্তু একই সঙ্গে সকল , হোটেল, শপিংমল ও বাজারে আগতদেরও আবশ্যিকভাবে মাস্ক ব্যবহারের কঠোর নির্দেশা থাকলেও মাস্ক ব্যবহারে অনীহা দেখা যাচ্ছে ঘাটাইলে। ফলে করোনাভাইরাসের সংক্রমের আশঙ্কা করছে সচেতন সচেতন মহল। অপরদিকে, স্বাস্থ্যবিধি ও মাস্ক ব্যবহার সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। এতে সংশ্লিষ্ট অফিস কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। কিন্তু স্বাস্থ্যবিধি ও মাস্ক ব্যবহারের বিষয়ে উদাসীনতার চিত্র দেখা যায় ভিন্ন। ঘাটাইল বাসস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ফুটপাতের হকার ও দোকানগুলোতে অগনিত লোকের সমাগম অনেক টাই বেসি। একজন আরেকজনকে ঘেঁষেই হেঁটে যাচ্ছে পথের ওপর দিয়ে। তাদের মাস্ক থাকলে তা পকেটে রাখেন আবার মুখে মাস্ক থাকলেও তা নিচে নামানো এবং এই অবস্থাতেই হকাররা খাবার সামগ্রী বেঁচা কেনা করে যাচ্ছেন। এতে স্বাস্থ্যবিধির বিন্দু মাত্র তোয়াক্কা করতে দেখা যায়নি। শুধু হকাররা নয়, মাস্ক ব্যবহারে অনীহা সর্বস্তরেও এমন চিত্র দেখা যায়। এছাড়া বিভিন্ন খাবার হোটেল, দোকানগুলোতে বিক্রেতারা মাস্ক পড়ে বসে থাকলেও অনেক দোকানেই নেই হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা। যে যেভাবে পারছেন ক্রেতা ডাকছেন আর পণ্য বিক্রি করছেন। ফুটপাথের হকারদের অবস্থা আরও করুণ। সেখানে সামাজিক দূরত্ব নেই এবং কোনও হকারের মুখে মাস্ক পর্যন্ত নেই। ঘাটাইল উপজেলার স্বাস্থ ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সাইফুর রহমান খান জানান, এই ব্যাপারে আমরা মাসিক আলোচনা করেছি উপজেলা প্রশাসন স্বাস্থ্য বিভাগ সবাই মিলে প্রচারণা কাজটা চালাবে তবে প্রথম দিকে স্বেচ্ছাসেবীরা অনেক সহযোগিতা করেছে তাদেরকে নতুন করে যদি আবার মাঠে আনা যায় তাহলে প্রচারণাটা আরো বাড়বে এই বিষয়ে ঘাটাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার অঞ্জন কুমার সরকার বলেন বিনামূল্যে মাক্স বিতরণ করা হচ্ছে এবং ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে কেউ যদি মাক্স ব্যবহার না করে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে 

বিস্তারিত

মাস্ক বিক্রি হচ্ছে ৪০ পয়সায়

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে তিন জন আক্রান্ত হওয়ার ঘোষণা আসার পর সারাদেশে ওষুধের দোকানগুলো থেকে উধাও হয়ে গেছে মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার।চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় সুযোগ বুঝে সক্রিয় হয়ে উঠেছে কালোবাজারিরা। দোকানের স্যানিটাইজার ও মাস্ক শেষ হয়ে যাওয়ার নোটিশ ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। পরে দালালের মাধ্যমে ২০ থেকে ৩০ টাকার মাস্ক বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকায়। এ অবস্থায় মাত্র ৪০ পয়সায় মাস্ক বানানোর প্রচারণা চালানো হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। টিস্যু পেপারে রাবার স্টেপলার দিয়ে আটকে ওই মাস্ক তৈরি করা হচ্ছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪০ পয়সায় মাস্ক বানানোর কৌশল শিখিয়েছে ‘নোঙ্গর’ নামে একটি সামাজিক সংগঠন। বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) দুপুরে ওই…

বিস্তারিত