ইভ্যালির সিইও ও এমডি গ্রেপ্তারের রাতেই প্রতিষ্ঠানটির ওয়্যারহাউস থেকে বিপুল পরিমাণ মোবাইল ফোনসহ বেশ কিছু মালামাল সরিয়ে ফেলেছে কয়েকজন কর্মচারী। সাভারের হেমায়েতপুরের পূর্বহাটি এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে পণ্যগুলো এনে জমা করেন ইভ্যালির প্যাকেজিং সেকশনের দায়িত্বে থাকা মোজাম্মেল। এই পণ্যগুলোর আনুমানিক মূল্য কয়েক কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। শুক্রবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে এ তথ্য জানতে পেরে ইভ্যালির কিছু গ্রাহক অর্ডারকৃত পণ্য বুঝে পেতে সেই বাসার সামনে হুমড়ি খেয়ে পড়েন। পরে তাঁদের দাবিকৃত পণ্য বুঝিয়ে দিতে একদিন সময় চান মোজাম্মেল। সময় পার যাওয়ার পর থেকে মোজাম্মেলের মোবাইল ফোন বন্ধ রয়েছে। হেমায়েতপুরে মোজাম্মেলের শ্বশুর বাড়িতে…
বিস্তারিতTag: ইভ্যালির রাসেল
ইভ্যালির রাসেল | ইভ্যালির গ্রাহক ভোগান্তি |দৈনিক আগামীর সময় | Agamirsomoy.com | বাংলা সংবাদপত্র
লেখাপড়া রাজধানীর রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে। এইচএসসি শেষ করার পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিসংখ্যানে স্নাতকোত্তর। তারপর ২০১১ সালে ঢাকা ব্যাংকে চাকরি। মাঝখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ। ঢাকা ব্যাংকে ৬ বছর থাকার পর ছেড়েছেন চাকরি। এর মধ্যে টুকটাক ব্যবসা করার কাজে মনোযোগ থেকে বিগ অনলাইন শপিং মল ইভ্যালির উদ্যোক্তা। বলছিলাম ডায়াপার ব্যবসা থেকে যাত্রা করে বড় স্বপ্ন পূরণের পথে হেঁটে চলা মোহাম্মদ রাসেলের কথা। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আরটিভি অনলাইনের প্রতিবেদক শাহীনুর রহমান।
শুরুটা বলুন।
মো. রাসেল: প্রথম বিজনেসটা শুরু হয় ডায়াপার বিজনেস দিয়ে। এরপর থেকে আস্তে আস্তে শুরু। ২০১৬ থেকে মূলত আমার ব্যবসাটা শুরু হয়। ২০১৭ সালে এই ব্যবসা করতে গিয়ে ধারণা আসে বড় একটি প্লাটফর্মের কথা। সেখান থেকে ইভ্যালির যাত্রা।
চাকরি ছেড়ে কেন উদ্যোক্তা হতে চাইলেন?
মোহাম্মদ রাসেল: বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই আমি উদ্যোক্তা হতে চেয়েছিলাম। কিন্তু পড়ালেখা শেষ করেই তার সাহস পাচ্ছিলাম না। এজন্য আমার দরকার ছিল বিজনেস প্ল্যান, বিজনেস সাপোর্ট, ট্রেডিং, ইমপোর্ট, এক্সপোর্ট, বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, ফান্ড ম্যানেজমেন্ট, ব্যান্ডিং ইত্যাদি বিষয়ে অভিজ্ঞতা। সে কারণে ঢাকা ব্যাংকে ৬ বছর চাকরিতে ছিলাম। ব্যাংক থেকেই আমি সেই অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। মূলত উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন থেকে কয়েক বছর চাকরি করেছি। সেখানে আমার স্থায়ী হওয়ার কোনও পরিকল্পনাই ছিল না। তাই চাকরি ছেড়ে দিই।
কিন্তু অন্যভাবেও তো উদ্যোক্তা হতে পারতেন, ই-কমার্সে কেন?
মো. রাসেল: অনেক ব্যবসা আছে। যেগুলোর কোনও একটি ধরে করতে পারতাম। কিন্তু আমি বড় কিছু করার চিন্তা থেকে ইভ্যালি প্রতিষ্ঠা করেছি। যার উদ্দেশ্যটাও অনেক বড়। ইভ্যালি কোনও বিশেষ পণ্যের বাজার না। এখানে সব ধরনের পণ্য পাবেন গ্রাহকরা। তাছাড়া আমি এখনও মনে করি- বৈশ্বিকভাবে অনলাইন কেনাকাটার ধারণা এখনও নতুন। আমেরিকাতে এর জনপ্রিয়তা এখনও ৫ শতাংশের নিচে। বাংলাদেশে তো ১ শতাংশ হয়েছে বলে মনে হয় না।
আমি মনে করি, বাংলাদেশে ই-কমার্স ব্যবসাকে বৈশ্বিক রূপ দিতে পারলে বা এ খাতের ব্যবসায় কিছু সমস্যা দূর করতে পারলে অপার সম্ভাবনা রয়েছে। মূলত এই সম্ভাবনা থেকেই ইভ্যালির যাত্রা করেছি।
ইভ্যালি নামের রহস্য বলবেন
মো. রাসেল: আসলে রহস্য বলতে গেলে উদ্দেশ্যের কথাই আসে। আমরা চাচ্ছিলাম এশিয়া ভিত্তিক বা গ্লোবালি চিন্তা থেকে নামটা হোক। যেটা হবে একেবারেই ইউনিক। আমার সহধর্মিনী এক্ষেত্রে আমাকে অনেক বেশি সাহায্য করেছে। যেমন আমাদের প্লানের মধ্যে আরও কয়েকটি ছিল ই-গ্যালাক্সি, ই-ওশেন, ই-স্কাই। মূলত ভ্যালি বা একটা জায়গা থেকে ইভ্যালি নাম।
বাংলাদেশে ই-কমার্সের সম্ভাবনা কতটুকু?
মো. রাসেল: গত কয়েক বছরে ই-কমার্সের গ্রোথ যে খুব বেশি সন্তোষজনক, তা নয়। তবে বিশ্বাস করি, এ খাতে বিশ্বে শীর্ষ ১১ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ থাকবে। এ দেশের জন্য ই-কমার্স খুব সম্ভাবনাময়ী।
বাজারে অনেক ই-কমার্স কোম্পানি আছে, সেক্ষেত্রে ইভ্যালি কীভাবে ব্যতিক্রমী?
মো. রাসেল: দেখুন, বিশ্বে ই-কমার্স কোম্পানি আলিবাবা, অ্যামাজন, ই-বে সবাই ভিন্ন ভিন্ন ব্যবসায়িক মডেল অনুসরণ করে চলে। ইভ্যালিতে এই তিন কোম্পানির বিজনেস মডেল দাঁড় করানো হয়েছে। এখানে ছোটোখাটো জিনিস থেকে সব ধরনের জিনিসই গ্রাহকরা পাবেন। তারা যতদ্রুত সম্ভব আমাদের চ্যানেলের মাধ্যমে সঠিক পণ্যের ডেলিভারি পাবেন। তাছাড়া ইভ্যালি কানেক্ট নামে আমাদের একটা অপশন আছে; যার মাধ্যমে গ্রাহকরা ফেসবুকে চ্যাট করার মতো সেলারদের সঙ্গে পণ্য নিয়ে আলোচনা করতে পারবেন। যাতে গ্রাহকের আস্থা আরও বাড়বে।
আমাদের ব্যবসাটা মূলত রিটেইলার ভিত্তিক আবার কাস্টমার ভিত্তিক। রিটেইলাররা এই প্ল্যাটফর্মে তাদের অনলাইন স্টোর খুলে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবে। গ্রাহকরা সাধারণত যে সাইট থেকে পণ্য কিনে থাকে। সাধারণত সেই সাইটের সঙ্গেই যোগাযোগ করে থাকেন। আমাদের প্ল্যাটফর্মে গ্রাহকরা চাইলে সেলারদের সঙ্গে যোগাযোগ করেই পণ্য কিনতে পারবেন। অর্থাৎ তারা এখানে দোকানগুলোর খোঁজও পাবেন।
উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, কেউ যদি বেঙ্গলের পণ্য বা লিনেক্সের স্মার্টফোন কিনতে চান, তবে ওই কোম্পানির সঙ্গেও যোগাযোগ করতে পারবেন আবার ইভ্যালির সঙ্গেও যোগাযোগ করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে ওই কোম্পানিকে ইভ্যালিতে নিবন্ধনকৃত হতে হবে।
ইভ্যালিকে কোথায় দেখতে চান?
মো. রাসেল: বড় স্বপ্ন, বড় লক্ষ্য নিয়ে বিজয়ের মাসেই ইভ্যালির যাত্রা হয়েছে। বিশ্বাস করি, ইভ্যালির বিজয় নিশ্চিত। আগামী কয়েক বছরে ইভ্যালিকে অ্যামাজন, আলিবাবার কাতারে নিয়ে যেতে চাই। আমি মনে করি, সেটা সম্ভব। আমাদের কোম্পানি এক সময় বিশ্বের শীর্ষ ১০ ই-কমার্স কোম্পানির মধ্যে থাকবে।
বাংলাদেশে অনলাইনে কেনাকাটার অনেক প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে, কিন্তু অনেকেই তো ঝরে যাচ্ছে, তাদের উদ্দেশ্যে কিছু বলুন
মো. রাসেল: হ্যাঁ, এটা সত্য। অনেকেই, বলতে গেলে প্রতিদিনই এই খাতটিতে নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হচ্ছে। কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা, নির্দেশনা, ব্র্যান্ডিং, পর্যাপ্ত বিনিয়োগের অভাবে ব্যবসা শুরুর কিছুদিন পরই ঝরে যাচ্ছেন। তাদের জন্য আমি বলবো হতাশ হবেন না। আপনারা ব্যবসা শুরু করে যেখানে থেমে গিয়েছিলেন, সেখান থেকেই শুরু করুন। ইভ্যালি আপনাদের নতুন প্ল্যাটফর্ম দিচ্ছে। এই প্ল্যাটফর্মে আপনাদের ক্ষুদ্র ব্যবসা অন্তর্ভূক্ত করে আবার চাঙ্গা করুন। দেখবেন একদিন সফল হবেন।
রিমান্ডে ‘রিফান্ড’ নিয়ে যা বললেন রাসেল
প্রতারণার অভিযোগে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল ও তার স্ত্রী (চেয়ারম্যান) শামীমা নাসরিনকে গ্রেফতার করে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ছিল রিমান্ডের প্রথম দিন। এদিনের জিজ্ঞাসাবাদে রাসেল দাবি করেছেন, তিনি কোনো টাকা আত্মসাৎ করেননি, প্রতারণার প্রশ্নই ওঠে না। গ্রাহক জেনেবুঝেই ইভ্যালিতে পণ্য অর্ডার করেছে, যারা ডেলিভারি পায়নি ভবিষ্যতে টাকা পেয়ে যাবে। এখানে প্রতারণার কোনো বিষয় ছিল না। রোববার (১৯ সেপ্টেম্বর) পুলিশের দায়িত্বশীল সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। রিমান্ডে রাসেল দাবি করেছেন, ইভ্যালির প্রতিটি পণ্য বিক্রির বিজ্ঞাপনের সঙ্গে পণ্য ডেলিভারির বিষয়ে শর্ত দেওয়া ছিল। এর…
বিস্তারিতইভ্যালির রাসেলের বাসায় র্যাবের অভিযান
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেলের মোহাম্মদপুরের বাসায় অভিযান চালাচ্ছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দুপুর থেকে রাসেলের মোহাম্মদপুরের নিলয় কমপ্রিহেনসিভ হোল্ডিংয়ের বাসায় (হাউজ ৫/৫এ, স্যার সৈয়দ রোড) অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে র্যাবের দায়িত্বশীল সূত্র। এর আগে রাসেল ও তার স্ত্রী শামীমা নাসরিনের (প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান) বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে গুলশান থানায় মামলা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গুলশান থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক অনিন্দ তালুকদার। তিনি বলেন, আরিফ বাকের নামে ইভ্যালির এক গ্রাহক মামলাটি দায়ের করেছেন। মামলার নম্বর- ১৯। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আরিফ বাকের গত ২৯ মে ও…
বিস্তারিতইভ্যালির ভেতরের কিছুই আমি জানি না: শবনম ফারিয়া
বিতর্কিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি নিয়ে কোন মন্তব্য করতে চান না প্রতিষ্ঠানটির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। ইভ্যালির বর্তমান ইস্যুতে তাঁর মতামত কি জানতে চাইলে এই অভিনেত্রী বলেন, ‘ ইভ্যালি বিষয়ে আমার আসলে কোনো মন্তব্য নেই। কারণ আমি এর ভেতরের কোনো কিছুই জানি না। যদি কখনো জানতে পারি তাহলে, তখন আমি এই বিষয়ে কথা বলবো।’ চলতি বছরের জুনে ইভ্যালির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন শবনম ফারিয়া। প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির মিডিয়া এবং কমিনিকেশন্স প্রধান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর বিশাল ডিসকাউন্টে…
বিস্তারিতঘুরে দাঁড়াতে গ্রাহকের সহযোগিতা চাইলেন ইভ্যালির রাসেল
‘আমাদের সব লেনদেন ব্যাংকিং চ্যানেলেই করছি। আমরা কোনো আর্থিক দুর্নীতি করিনি। শুধুমাত্র আপনাদের (গ্রাহকের) সহযোগিতা পেলে এই ই-কমার্স বিজনেস থেকেই ইভ্যালি ঘুরে দাঁড়াতে পারবে।’ বুধবার (১ সেপ্টেম্বর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া একটি পোস্টে এসব কথা বলেন ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল। সেখানে তিনি ইভ্যালিকে আরেকটু সময় দিতে গ্রাহকসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানান। ২০১৮ সালে যাত্রা শুরু করে ই-কমার্স প্লাটফর্ম ইভ্যালি। লোভনীয় ডিসকাউন্ট কিংবা ক্যাশ ব্যাকের অফার দিয়ে দ্রুতই গ্রাহকদের কাছে পরিচিতি পেয়ে যায় প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু সময়মত পণ্য না দেওয়াসহ নানা অভিযোগে বর্তমানে সমালোচনার শীর্ষে অবস্থান…
বিস্তারিতসিরাজগঞ্জে ইভ্যালির চেয়ারম্যান-এমডির বিরুদ্ধে মামলা
প্রতারণা ও গ্রাহক হয়রানির অভিযোগে দেশের আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. রাসেলের বিরুদ্ধে সিরাজগঞ্জে মামলা করা হয়েছে। বুধবার (২৫ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার বাসিন্দা মো. রাজ বাদী হয়ে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন আরার আদালতে এ মামলা করেন। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গ্রাহক রাজ ইভ্যালির সাইক্লোন অফার থেকে চলতি বছরের ৪ মে একটি টেলিভিশন, পেনড্রাইভ, আয়রন মেশিনসহ ৫টি পণ্য অর্ডার করেন। যার মূল্য ৫০ হাজার ৭৩৭ টাকা। ইভ্যালির নীতিমালা অনুযায়ী পণ্য অর্ডারের ৭ থেকে ৪৫ কর্মদিবসের মধ্যে পণ্য ডেলিভারি দেওয়ারি…
বিস্তারিতইভ্যালির জরুরি নোটিশ
রোববার (২২ আগস্ট) ইভ্যালি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সরকার নির্দেশিত সকল ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে ২২ আগস্ট রোববার থেকে আমাদের অফিস সম্পূর্ণরূপে খোলা থাকবে (নির্ধারিত অফিস টাইম পর্যন্ত)। কল সেন্টার, সোশ্যাল কমিউনিকেশনের পাশাপাশি আপনাদের সুবিধার্থে আমাদের সরাসরি গ্রাহকসেবা কেন্দ্রও চালু থাকবে। জরুরি প্রয়োজনে সরাসরি অফিসে এসে সেবা নিতে পারবেন।’ তবে, সরাসরি অফিসে এসে সেবা নেওয়ার জন্য কয়েকটি ধাপের কথা জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। বলেছে, ওইসব ধাপ অনুসরণ করে যেকোনো গ্রাহক অফিসে এসে সরাসরি সেবা নিতে পারবেন। ধাপগুলো হলো- ১. আপনার ইভ্যালি অ্যাকাউন্টে…
বিস্তারিতই-ভ্যালিতে টি-১০ অফারের নামে নতুন প্রতারণা!
আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির বিরুদ্ধে এবার টি-১০ অফারের নামে নতুন প্রতারণা করার অভিযোগ ওঠেছে। এছাড়া ‘টি-৩’ ও ‘টি-৭’ অফারেও প্রতারণা করছে প্রতিষ্ঠানটি। এসব প্যাকেজেও পন্য কিনে নির্দিষ্ট সময় ডেলিভারি না পাওয়ার অভিযোগ করছেন ক্রেতারা। পূর্বের সাইক্লোনের অর্ডার নিয়ে নানারকম প্রতারণার অভিযোগ থাকার পরও নতুন এসব প্যাকেজ ঘোষণা দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকদেরকে সন্তুষ্ট করতে পারছেনা। নির্দষ্ট সময়ে পণ্য না দিয়ে গ্রাহকদেরকে হয়রানি করছে বলে অভিযোগ। জানা যায়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ইভালিসহ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতারণা বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিলেও ইভ্যালি নতুন প্যাকেজ ঘোষণা করে প্রতারণা অব্যাহত রেখেছে। কারণ বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের নতুন…
বিস্তারিতইভ্যালির বিরুদ্ধে ৫ হাজারের বেশি অভিযোগ
দেশের অন্যতম আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির বিরুদ্ধে ৫ হাজারেরও বেশি অভিযোগ জমা হয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরে। এর মধ্যে বেশিরভাগ অভিযোগই টাকা পরিশোধ করে দীর্ঘদিন পণ্য না পাওয়ার। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অভিযোগ শুনানির কাজে নিয়োজিত অধিদফতরের প্রতিটি কর্মকর্তার রুমে ইভ্যালির বিরুদ্ধে ফাইলের স্তূপ জমেছে। গ্রাহকের স্বার্থ বিবেচনায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে এগুলোর নিষ্পত্তি করছে সংস্থাটির কর্মকর্তারা। আরও পড়ুন.. অনলাইন শপিং … জেনারেল উইন্ডো এসির দাম ও কোথায় পাবেন বাংলাদেশে ? সনি টিভি অফার | Sony showroom Bangladesh এসির দাম ২০২১| বাংলাদেশে শীর্ষে থাকা ৫টি এসির রিভিউ- Click Here অনলাইন…
বিস্তারিতযতই চাপ দেন এখন ডেলিভারি দেয়া সম্ভব না: ইভ্যালি সিও
আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির সিও মোহাম্মদ রাসেল বলেছেন, আপনারা আমাকে ৬ মাস সময় দেন, আমি প্রত্যেকটি ডেলিভারি সম্পূর্ণ করবো৷ আপনারা যদি পেশার ক্রিয়েট করেন আমাদের আসলে কিছু করার নেই। আমরা জেলে গেলে আপনারা প্রোডাক্ট পাবেননা। আমাদেরকে সময় দেন প্রোডাক্ট পাবেন। বৃহস্পতিবার (১৯ অগাস্ট) রাত ১১ টায় ফেসবুক লাইভে এসে এ কথা জানান তিনি। আরও পড়ুন.. অনলাইন শপিং … জেনারেল উইন্ডো এসির দাম ও কোথায় পাবেন বাংলাদেশে ? সনি টিভি অফার | Sony showroom Bangladesh এসির দাম ২০২১| বাংলাদেশে শীর্ষে থাকা ৫টি এসির রিভিউ- Click Here অনলাইন শপিং বাংলাদেশ |…
বিস্তারিত