জুমার দিন নারীরা জোহরের নামাজ কখন পড়বেন?

জুমার দিন নারীরা জোহরের নামাজ কখন পড়বেন?

জুমাবার সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। এই দিন জুমার নামাজ আদায় করা হয়। মানুষের আগমন ও জুমার আলোচনা এবং খুতবাসহ সব আনুসাঙ্গিকতা মিলিয়ে অন্য দিনের তুলনায় কিছুটা বিলম্ব হয়। ফলে জুমার নামাজ আদায়ে খানিক সময় লাগে। এখন প্রশ্ন হলো- নারীরাও কি বিষয়টি লক্ষ্য রেখে দেরিতে জোহরের নামাজ আদায় করবে? নাকি জোহরের ওয়াক্ত হলে নামাজ আদায় করে নিতে পারবে? কোনো কোনো মুরব্বিকে বলতে শোনা যায়- পুরুষদের আগে নারীরা নামাজ আদায় করবে না, কথাটি কি ঠিক? এ প্রশ্নের উত্তর হলো- নামাজের সময় হওয়ার পর বিনা প্রয়োজনে বিলম্ব করা নারী ও পুরুষ কারো জন্য উচিত…

বিস্তারিত

কেয়ামতের দিন জুমার নামাজ আদায়কারীর চেহারা যেমন হবে

কেয়ামতের দিন জুমার নামাজ আদায়কারীর চেহারা যেমন হবে

জুমা ও জুমাবারের গুরুত্ব ইসলামে অপরিসীম। জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। জুমার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার মতোই। এ দিন ইসলামী ইতিহাসে বড় বড় ও মহৎ কিছু ঘটনা ঘটেছে। এই দিনের বিশেষ কিছু আমল ও ফজিলত রয়েছে। আমলগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বিপুল সওয়াব দান করবেন। জুমায় উপস্থিত হওয়ার যেমন বিশেষ ফজিলত আছে, জুমার নামাজ আদায়ের কারণে মহান আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের বিশেষ নূরও দান করবেন। কেয়ামতের দিন জুমার নামাজ আদায়রে কারণে তাদের চেহারা বিশেষ রকমভাবে প্রতিভ হয়ে আলো ছড়াবে। আল্লাহর রাসুল (সা.) হাদিসে…

বিস্তারিত

জুমার দিন মারা গেলে কি কবরের আজাব মাফ?

জুমার দিন মারা গেলে কি কবরের আজাব মাফ?

জুমার দিন যদি কারও মৃত্যু হয়, তাহলে এই মৃত্যুর কি বিশেষ কোনো ফজিলত আছে? অনেককে বলতে শোনা যায়—  জুমার দিন মারা গেলে অনেক ফজিলত। সুতরাং এ দিন কেউ মৃত্যুবরণ করলেই বিনা হিসেবে জান্নাতে চলে যাবেন। তাদের এই কথার বাস্তবতা কতটুকু? শরিয়ত এই ব্যাপারে কী বলে? শুক্রবারে মৃত্যুবরণ করলে— জান্নাতের দরজা খুলে দেওয়া হয় কিংবা সরাসরি বিনা হিসাবে জান্নাতে চলে যাবেন, এ মর্মে কোরআন-হাদিসের কোথাও কোনো দলিল খুঁজে পাওয়া যায় না। তবে কবরের আজাব থেকে বাঁচার ব্যাপারে হাদিস বর্ণিত হয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে…

বিস্তারিত

জুমার দিনের আমল ও ফজিলত

জুমার দিনের আমল ও ফজিলত

জুমা ও জুমাবারের গুরুত্ব ইসলামে অপরিসীম। জুমার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার মতোই। জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে। এ দিন ইসলামী ইতিহাসে বড় বড় ও মহৎ কিছু ঘটনা ঘটেছে। এই দিনের বিশেষ কিছু আমল ও ফজিলত রয়েছে। আমলগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বিপুল সওয়াব দান করবেন। পাঠকদের জেনে রাখার সুবিধার্থে এখানে উল্লেখ করা হলো- পবিত্র কোরআনে জুমার কথা মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিন যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের দিকে এসো এবং বেচাকেনা বন্ধ করো, এটা তোমাদের জন্য উত্তম,…

বিস্তারিত

জুমার দিন ইতিহাসে যা কিছু ঘটেছিল

জুমার দিন ইতিহাসে যা কিছু ঘটেছিল

সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন শুক্রবার বা জুমার দিন। এই দিন জোহরের নামাজ আদায় করা হয় না। বরং এর বদলে জুমার নামাজ পড়া হয়। জুমার নামাজ দুই রাকাত। মুসলমানরা আল্লাহর ঘর মসজিদে সমবেত হয়ে খুতবা শোনে। এরপর দুই রাকাত জুমার ফরজ আদায় করে। জুমার দিনের গুরুত্ব শরিয়তে অনেক বেশি। এই দিন ইতিহাসে নানা গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার জন্ম হয়েছে। অন্যদিকে বর্তমানে মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে সপ্তাহের এই দিন ছুটি থাকে। কোরআন-হাদিসে জুমার দিনের আমল সম্পর্কে নানা বর্ণনা রয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসে এই দিন যা কিছু ঘটেছিল এবং ঘটবে তার অনেক বর্ণনা রয়েছে। তবে পাঠকদের জেনে রাখার…

বিস্তারিত

জুমার দিনের গোসল সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

ইসলাম ধর্মে পবিত্র জুমার দিনকে ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতরের চেয়েও বেশি মর্যাদাপূর্ণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আর এ জুমার দিনে গোসল করার গুরুত্বও অপরিসীম। জুমার দিনে গোসল করে তাড়াতাড়ি মসজিদে গেলে অনেক সওয়াবের ভাগীদারও হওয়া যায়। সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন জুমার দিনে গোসল সম্পর্কে হাদিসে বর্ণিত সাহাবিদের কিছু উক্তি সময় পাঠকের জন্য তুলে ধরা হলো- ১. হযরত আবু হোরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত- হযরত মোহাম্মদ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি গোসল করে জুমার মসজিদে আসে, নির্দিষ্ট করা নামাজ পড়ে, ইমামের খুতবা শেষ না হওয়া পর্যন্ত নীরব থাকে এবং ইমামের সাথে নামাজ পড়ে,…

বিস্তারিত