সহকর্মীর নামে বসকে কিছু বলা কি গুনাহের কাজ?

সহকর্মীর নামে বসকে কিছু বলা কি গুনাহের কাজ?

অফিসের কর্মচারীরা ঠিক মতো কাজ করছে কিনা এটা জানার জন্য অফিসের পক্ষ থেকে যদি কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হয় যে, সে তার সহকর্মীদের বিষয়ে বসকে গিয়ে রিপোর্ট দেবে, তাহলে কি এই দায়িত্ব পালন ওই কর্মচারীর জন্য গুনাহ হবে নাকি অফিসের পক্ষ থেকে অর্পিত দায়িত্ব হিসেবে গণ্য হবে? ইসলাম কর্মক্ষমদের কাজে উদাসীনতা, অবহেলা ও নির্লিপ্ততা থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দিয়েছে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন—  ‘সেই ব্যক্তি সর্বোত্তম কর্মী, যে শক্তিমান ও দায়িত্বশীল। ‘ (সুরা কাসাস, আয়াত : ২৬) ইসলামে দায়িত্বশীলতা ও আমানত পূর্ণাঙ্গভাবে রক্ষা করা প্রত্যেকের জন্য ফরজ। এ ক্ষেত্রে…

বিস্তারিত

মানুষের নাম বিকৃত করলে যে গুনাহ

মানুষের নাম বিকৃত করলে যে গুনাহ

মানুষের জীবনে সবচেয়ে পরিচিত শব্দ হলো তার ‘নাম’। একজন মানুষের কাছে তার সুন্দর নামটি হীরার চেয়েও দামি। প্রত্যেকেই চায় তান নাম যেন সম্মানের কারণ হয়। কারণ, জন্ম থেকে মৃত্যু— প্রতিটি স্তরে নাম গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয়। এমনকি মানুষ মারা গেলেও অন্যদের মুখে মুখে রয়ে যায় তার নাম। কারও নাম নিয়ে ট্রল বা ব্যঙ্গ কি জায়েজ? বর্তমানে অনেককে দেখা যায়, তারা অন্যের নাম বিকৃত করেন। প্রায়ই কাউকে ব্যঙ্গ বা ট্রল করে মন্তব্য করেন বা কথা বলেন। বিশেষ করে ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক ও লাইকিসহ আরও বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যঙ্গ ও ট্রলে সয়লাব।…

বিস্তারিত

কেয়ামতের দিন জুমার নামাজ আদায়কারীর চেহারা যেমন হবে

কেয়ামতের দিন জুমার নামাজ আদায়কারীর চেহারা যেমন হবে

জুমা ও জুমাবারের গুরুত্ব ইসলামে অপরিসীম। জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। জুমার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার মতোই। এ দিন ইসলামী ইতিহাসে বড় বড় ও মহৎ কিছু ঘটনা ঘটেছে। এই দিনের বিশেষ কিছু আমল ও ফজিলত রয়েছে। আমলগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বিপুল সওয়াব দান করবেন। জুমায় উপস্থিত হওয়ার যেমন বিশেষ ফজিলত আছে, জুমার নামাজ আদায়ের কারণে মহান আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের বিশেষ নূরও দান করবেন। কেয়ামতের দিন জুমার নামাজ আদায়রে কারণে তাদের চেহারা বিশেষ রকমভাবে প্রতিভ হয়ে আলো ছড়াবে। আল্লাহর রাসুল (সা.) হাদিসে…

বিস্তারিত

জুমার দিন মারা গেলে কি কবরের আজাব মাফ?

জুমার দিন মারা গেলে কি কবরের আজাব মাফ?

জুমার দিন যদি কারও মৃত্যু হয়, তাহলে এই মৃত্যুর কি বিশেষ কোনো ফজিলত আছে? অনেককে বলতে শোনা যায়—  জুমার দিন মারা গেলে অনেক ফজিলত। সুতরাং এ দিন কেউ মৃত্যুবরণ করলেই বিনা হিসেবে জান্নাতে চলে যাবেন। তাদের এই কথার বাস্তবতা কতটুকু? শরিয়ত এই ব্যাপারে কী বলে? শুক্রবারে মৃত্যুবরণ করলে— জান্নাতের দরজা খুলে দেওয়া হয় কিংবা সরাসরি বিনা হিসাবে জান্নাতে চলে যাবেন, এ মর্মে কোরআন-হাদিসের কোথাও কোনো দলিল খুঁজে পাওয়া যায় না। তবে কবরের আজাব থেকে বাঁচার ব্যাপারে হাদিস বর্ণিত হয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে…

বিস্তারিত

জুমার দিনের আমল ও ফজিলত

জুমার দিনের আমল ও ফজিলত

জুমা ও জুমাবারের গুরুত্ব ইসলামে অপরিসীম। জুমার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার মতোই। জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে। এ দিন ইসলামী ইতিহাসে বড় বড় ও মহৎ কিছু ঘটনা ঘটেছে। এই দিনের বিশেষ কিছু আমল ও ফজিলত রয়েছে। আমলগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বিপুল সওয়াব দান করবেন। পাঠকদের জেনে রাখার সুবিধার্থে এখানে উল্লেখ করা হলো- পবিত্র কোরআনে জুমার কথা মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিন যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের দিকে এসো এবং বেচাকেনা বন্ধ করো, এটা তোমাদের জন্য উত্তম,…

বিস্তারিত

জুমার দিন ইতিহাসে যা কিছু ঘটেছিল

জুমার দিন ইতিহাসে যা কিছু ঘটেছিল

সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন শুক্রবার বা জুমার দিন। এই দিন জোহরের নামাজ আদায় করা হয় না। বরং এর বদলে জুমার নামাজ পড়া হয়। জুমার নামাজ দুই রাকাত। মুসলমানরা আল্লাহর ঘর মসজিদে সমবেত হয়ে খুতবা শোনে। এরপর দুই রাকাত জুমার ফরজ আদায় করে। জুমার দিনের গুরুত্ব শরিয়তে অনেক বেশি। এই দিন ইতিহাসে নানা গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার জন্ম হয়েছে। অন্যদিকে বর্তমানে মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে সপ্তাহের এই দিন ছুটি থাকে। কোরআন-হাদিসে জুমার দিনের আমল সম্পর্কে নানা বর্ণনা রয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসে এই দিন যা কিছু ঘটেছিল এবং ঘটবে তার অনেক বর্ণনা রয়েছে। তবে পাঠকদের জেনে রাখার…

বিস্তারিত

জুমার দিনে যে দোয়া পড়লে ৮০ বছরের গুনাহ মাফ

অন্যান্য দিনের তুলনায় পবিত্র জুমার দিনের আমলে মহান আল্লাহ রাব্বলি আলামিন বিশেষ কিছু সওয়াব নিহিত করেছেন। এসব বিশেষ আমলের মাঝে রয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে গুণাহ মাফ ও বিভিন্ন নফল ইবাদতের সুযোগ। তবে গুনাহ মাফসহ সকল নফল ইবাদত কবুল করার মালিক একমাত্র আল্লাহ তায়ালা। তাই তার সৃষ্ট বান্দা হিসেবে একচিত্তে আমাদেরকে এক আল্লাহরই ইবাদতে মশগুল হতে হয়। জুমার দিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল সম্পর্কে হজরত আবু হুরাইরা (রা.) হতে বর্ণিত: রাসূল পাক (সা.) ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন আসরের নামাজের পর না উঠে ওই স্থানে বসা অবস্থায় ৮০ বার নিম্নে উল্লেখিত…

বিস্তারিত