জুমার দিন সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। এই দিনের ফজিলত অনেক বেশি। ইতিহাসে এই দিন অনেক বড় বড় ঘটনাও ঘটেছে। এই দিনের কিছুর আমল অনেক সওয়াব ও ফজিলতের। তন্মধ্যে দরুদ শরিফ পাঠ অন্যতম। শুক্রবার তথা জুমার দিন দরুদ পাঠের রয়েছে বিশেষ ফজিলত। আওস ইবনে আউস (রা.) থেকে বর্ণিত, একটি হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই জুমার দিন শ্রেষ্ঠতম দিনগুলোর অন্যতম। … সুতরাং সেদিন তোমরা আমার ওপর বেশি বেশি দরূদ পড়। নিশ্চয় তোমাদের দরুদ আমার কাছে পেশ করা হয়। … (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭; মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৬১৬২; সহিহ…
বিস্তারিতTag: জুমার দিন মারা গেলে কি কবরের আজাব মাফ?
কুয়েতে ৮৭ জুমা শেষে ফের বাংলায় খুতবা শুরু
কুয়েতে দীর্ঘ ৮৭ সপ্তাহ পর পুনরায় শুক্রবার (১৯ নভেম্বর) জুমার নামাজে বাংলাসহ বিশ্বের আরও ১৫টি ভাষায় খুতবা পাঠের অনুমতি দিয়েছে দেশটির ধর্ম মন্ত্রণালয়। ফরওয়ানিয়া, রোমাতিয়া, চেবদী, সোলবিয়া, জাহারা এলাকায় নির্দিষ্ট মসজিদগুলোতে বাংলায় খুতবা পাঠ করা হয়। ধাপে ধাপে বাকি মসজিদগুলোতেও বাংলাসহ বিভিন্ন দেশের ভাষায় খুতবা চালু হবে। বর্তমানে কাছাকাছি দাঁড়িয়ে স্বাভাবিক নিয়মে নামাজ আদায়ের করছে মুসল্লিরা। করোনা মহামারি শুরু হওয়ার কারণে ২০২০ সালের ১৩ মার্চ থেকে মসজিদগুলোতে জামাতে নামাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। আরও পড়ুন.. অনলাইন শপিং … জেনারেল উইন্ডো এসির দাম ও কোথায় পাবেন বাংলাদেশে ? গ্রি ইনভার্টার…
বিস্তারিতকেয়ামতের দিন জুমার নামাজ আদায়কারীর চেহারা যেমন হবে
জুমা ও জুমাবারের গুরুত্ব ইসলামে অপরিসীম। জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। জুমার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার মতোই। এ দিন ইসলামী ইতিহাসে বড় বড় ও মহৎ কিছু ঘটনা ঘটেছে। এই দিনের বিশেষ কিছু আমল ও ফজিলত রয়েছে। আমলগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বিপুল সওয়াব দান করবেন। জুমায় উপস্থিত হওয়ার যেমন বিশেষ ফজিলত আছে, জুমার নামাজ আদায়ের কারণে মহান আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের বিশেষ নূরও দান করবেন। কেয়ামতের দিন জুমার নামাজ আদায়রে কারণে তাদের চেহারা বিশেষ রকমভাবে প্রতিভ হয়ে আলো ছড়াবে। আল্লাহর রাসুল (সা.) হাদিসে…
বিস্তারিতজুমার দিন মারা গেলে কি কবরের আজাব মাফ?
জুমার দিন যদি কারও মৃত্যু হয়, তাহলে এই মৃত্যুর কি বিশেষ কোনো ফজিলত আছে? অনেককে বলতে শোনা যায়— জুমার দিন মারা গেলে অনেক ফজিলত। সুতরাং এ দিন কেউ মৃত্যুবরণ করলেই বিনা হিসেবে জান্নাতে চলে যাবেন। তাদের এই কথার বাস্তবতা কতটুকু? শরিয়ত এই ব্যাপারে কী বলে? শুক্রবারে মৃত্যুবরণ করলে— জান্নাতের দরজা খুলে দেওয়া হয় কিংবা সরাসরি বিনা হিসাবে জান্নাতে চলে যাবেন, এ মর্মে কোরআন-হাদিসের কোথাও কোনো দলিল খুঁজে পাওয়া যায় না। তবে কবরের আজাব থেকে বাঁচার ব্যাপারে হাদিস বর্ণিত হয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে…
বিস্তারিত