নামাজে প্রস্রাবের চাপ এলে যা করবেন

নামাজে প্রস্রাবের চাপ এলে যা করবেন

আল্লাহ তাআলা দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন। সর্বাবস্থায় নামাজ আদায় প্রতিটি মুমিনের ওপর অত্যাবশক। কেউ অসুস্থ হয়ে গেলেও নামাজ আদায় করতে হবে। তবে তখন নামাজ আদায়ের ধরনে ও পদ্ধতিতে ভিন্নতা আসে। অনেক সময় এরকম হয় যে, ভালোভাবে প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদে যাওয়া হয়েছে। কিন্তু জামাতে নামাজ শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। তখন মুসল্লিকে কিছুটা বেসামালভাব পেয়ে বসে। কেউ কেউ নামাজ ভাঙবেন নাকি ধৈর্য ধরে শেষ করতে; তা বুঝতে পারেন না। এ ক্ষেত্রে লক্ষণীয় হচ্ছে, প্রস্রাবের চাপ যদি এত কম হয় যে— যার কারণে নামাজে খুশু-খুজু বিনষ্ট হয় না,…

বিস্তারিত

নামাজে মনোযোগ ধরে রাখবেন যেভাবে

নামাজে মনোযোগ ধরে রাখবেন যেভাবে

নামাজ মুমিনের শ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম ইবাদত। নামাজে তাই সার্বক্ষণিক সুস্থির ও পূর্ণ মনোযোগী হওয়ার চেষ্টা করতে হয়। কিন্তু এরপরও অনেক সময় নানা চিন্তাভাবনা চলে আসে। আগের-পরের কত কথা যে মনে পড়ে তার হিসাব নেই। ফলে কিছু কিছু মুসল্লি মাঝেমধ্যে নামাজের রাকাত সংখ্যাও ভুলে বসেন। নামাজে মনোযোগহীনতার রোগটি নিন্দনীয়। আল্লাহর রাসুল (সা.) এটিকে ‘শয়তানের ছিনতাই’ বলেছেন। এছাড়াও এ ব্যাপারে ইমাম আবু হামিদ আল-গাজ্জালি (রহ.) তার বিখ্যাত ‘ইহইয়াউ উলুমিদ্দিন’ গ্রন্থে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। এতে তিনি ছয়টি বিষয়ের কথা বর্ণনা করেন, যেগুলোর প্রতি গুরুত্ব দিলে নামাজে মনোযোগ ধরে রাখা যায়। নামাজে অন্তরের উপস্থিতি…

বিস্তারিত

নামাজের রাকাতে সন্দেহ হলে যা করবেন

নামাজের রাকাতে সন্দেহ হলে যা করবেন

নামাজ মুমিনের শ্রেষ্ঠ ইবাদত। ঈমানের পর নামাজের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। যে জিনিসের গুরুত্ব ও মাহাত্ম্য বেশি— সে জিনিসে মনোযোগ ও ঐকান্তিকতাও বেশি থাকতে হয়। তবে এরপরও নামাজে কারণে-অকারণে কারো কারো মনোযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তাই হাদিসে নামাজে মনোযোগ ও আন্তরিকতা এবং একাগ্রতা ধরে রাখার একটা চমৎকার মাধ্যম শিখিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেটা হলো- নামাজ এমনভাবে পড়তে হবে— যেন আল্লাহ আমাকে দেখছেন এবং আমি তাকে দেখতে পাচ্ছি। হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর ইবাদত করো এমনভাবে, যেন তাঁকে তুমি দেখতে পাচ্ছ। আর যদি দেখতে না পাও, তবে তিনি যেন তোমাকে দেখছেন।’ (বুখারি, হাদিস…

বিস্তারিত

বনানী ট্রাজেডিঃ নামাজের জন্য ওজু করতে গিয়ে প্রাণে বেঁচে যায় মোর্শেদ

বনানী ট্রাজেডিঃ নামাজের জন্য ওজু করতে গিয়ে প্রাণে বেঁচে যায় মোর্শেদ

বনানীর এফ আর টাওয়ারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের দুর্ঘটনা থেকে নিরাপদে ফিরে আসা সৌভাগ্যবানদের একজন মঞ্জুর মোর্শেদ মশাল। সেই ভয়াবহ সময়ের বর্ণনা দিলেন তিনি। এফ আর টাওয়ারের চারটি ফ্লোরে নেটওয়ার্কের অফিস আছে। মোর্শেদ নেটওয়ার্কের ব্র্যান্ড এবং প্রোডাক্ট ম্যানেজার। অফিসের ফ্রেসরুমে ছিলাম আমি। জোহরের নামাজের সময় হয়ে গিয়েছিলো। মাত্রই ওজু করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। হঠাৎ দরজায় আওয়াজ শুনলাম। কে যেন ধাক্কা দিচ্ছে। খানিকবাদে আরেকটু জোরে আওয়াজ। প্রথমে ভাবলাম কেউ দুষ্টামি করছে। কিন্তু কেন যেন মস্তিস্কের কোনায় একটা সতর্ক সঙ্কেত বেজে উঠলো। ভেতর থেকেই শুনলাম একজন বলছে-দরজায় তালা দিয়ে বেরিয়ে যাও। দরজায় তালা। মানে…

বিস্তারিত