এক ব্যক্তি কাজের কারণে কয়েক ওয়াক্ত নামাজ পড়তে পারেন না। পরে ঘরে এসে তা কাজা পড়েন। মানে সময়ের পরে তিনি আদায় করেন। এটা কতটুকু শরিয়তসম্মত? উত্তর : কাজা হলো- এটা হচ্ছে এক্সিডেন্ট। হঠাৎ কোনো দুর্ঘটনার কারণে ববা অসুবিধার কারণে যথা সময়ে নামাজ আদায় করতে না পারলে— সেটার ব্যবস্থা হলো কাজা। কিন্তু নিয়মিতভাবে যদি এটাকে অভ্যাস করা হয় অথবা নিয়মিতভাবে আমি এটাকে যদি অভ্যাস এবং দৈনিক রুটিনে রূপান্তর করি, সেটা কোনোভাবেই শরিয়তে গ্রহণযোগ্য নয়। আমাকে যেকোনো মূল্যেই অজুর ব্যবস্থা রাখতে হবে। অজু থাকতে হবে এবং রাখতে চেষ্টা করব। আর কাজের ক্ষেত্রে…
বিস্তারিতTag: জুমআর নামাজের খুতবাহ শোনার আদব ও ফজিলত
ব্যথার কারণে বসে নামাজ পড়া যাবে কি?
দাঁড়াতে ও সিজদা করতে সক্ষম— এমন ব্যক্তির জন্য নামাজে কিয়াম বা দাঁড়ানো ফরজ। তবে ইসলাম কারও ওপর সাধ্যের বাইরে কিছু চাপিয়ে দেয়নি। বরং অসুস্থের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রেখেছে। নামাজ আদায়ের ভিন্ন পদ্ধতি রেখেছে। তবে এর জন্য বিশেষ নীতিমালা রয়েছে। জেনে রাখা উচিত যে, দাঁড়াতে বা সিজদা আদায়ে সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও যদি কেউ ফরজ-ওয়াজিব নামাজ বসে আদায় করে, তবে নামাজের ফরজ ছেড়ে দেওয়ার কারণে তার নামাজ হবে না। নামাজ পুনরায় পড়তে হবে। (দুররে মুখতার, জাকারিয়া বুক ডিপো : ২/১৩২) শরীরে বা কোনো অঙ্গে ব্যথা হলে নামাজ যদি অসহনীয় ও অস্বাভাবিক ব্যথা…
বিস্তারিতজুমআর নামাজের খুতবাহ শোনার আদব ও ফজিলত
মুসলমানদের সপ্তাহিক প্রধান ইবাদত হলো জুমআর খুতবাহহ শোনা এবং নামাজ আদায় করা। এ দিন মুসল্লিরা আজান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নামাজের প্রস্তুতি নিয়ে দ্রুত মসজিদের দিকে চলে আসবে। কুরআনুল কারিমের নির্দেশনাও এটি। মসজিদে এসে মনোযোগের সঙ্গে আদব রক্ষা করে জুমআর খুতবাহহ শোনাও ইবাদত। এ ব্যাপারে রয়েছে হাদিসের সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা। কী সেই দিক নির্দেশনা? জুমআর দিন মসজিদে এসেই নির্ধারিত নামাজ আদায় করে সামনের (প্রথম) কাতার থেকে সারি পূরণ করে বসে যাওয়া এবং জুমআর খুতবাহহ শোনার জন্য অপেক্ষা করাই অন্যতম আদব। তবে জুমআর খুতবাহহ শোনার সময়ও রয়েছে কিছু আদব ও নিয়ম। জুমআর খুতবাহহ…
বিস্তারিত